বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা বা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরিবর্তিত বাংলাদেশ সম্পর্কে রচনা class 6 7 8 9 10, ssc, hsc ২০ পয়েন্ট নিয়ে নিন এক ক্লিকে।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা
পোস্ট সূচিপত্র

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন (বৈছাআ) বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্যতম অধ্যায়। এটি বাংলাদেশের সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের তৈরি করা একটি অন্যতম সংগঠন। যেটি ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের দ্বারা গঠিত হয়, প্রথমে এটি কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং পরবর্তীতে এটি অসহযোগ আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। যার ফলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারের ক্ষমতার পতন হয় এবং ইতিহাসে নতুন আরেকটি অধ্যায় রচিত হয়।

ইতিহাসের একটি অন্যতম অধ্যায় হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ার ফলে বর্তমানে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্পর্কিত প্রবন্ধ রচনা পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়ে। আর তাই বাংলাদেশী শিক্ষা ব্যবস্থায় সকল শ্রেণীর জন্য প্রবন্ধ রচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রাথমিক (psc), মাধ্যমিক (ssc) ও উচ্চ মাধ্যমিক (hsc) পর্যায়ের সকল শ্রেণীর জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা মুখস্ত রাখা বা এ বিষয়ে ধারণা রাখা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আজকের পোস্টে ওই সময় বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কিত একটি প্রবন্ধ রচনা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। যেটি সহজ সাবলীল ভাষায় এবং অনেকগুলো পয়েন্ট সংযুক্ত করে রচনা করা হয়েছে।

আরো পড়ুন : শ্রমের মর্যাদা রচনা ২০ পয়েন্ট সকল ক্লাসের

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনা class 10, ssc, hsc, pdf ও ২০ পয়েন্ট

বাংলাদেশী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রায় সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীগণ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনা class 10, ssc, hsc, pdf ও ২০ পয়েন্ট সম্পর্কিত রচনাটি অনলাইনে সার্স করে থাকে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনাটি বিশেষ করে class 6 7 8 9 10, ssc, hsc এর শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা, ক্লাস টেস্ট ও বোর্ড পরীক্ষায় এটি কমন পড়তে পারে। তাই সকল শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের এটি মুখস্ত রাখা জরুরী। অনেকেই আবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনা ২০ পয়েন্ট সম্বলিত প্রবন্ধ রচনা খুঁজে থাকেন। যারা এমন রচনা খুঁজছেন, তারাও নিম্নে লিখিত রচনাটি দেখতে পারেন। অনেকেই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনা pdf খুঁজে থাকেন। যাদের pdf রচনা প্রয়োজন তারা নিচের রচনাটি কপি করে pdf তৈরী করে নিতে পারেন। আর কথা নয় চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্পর্কে প্রবন্ধ রচনাটি।

আরো পড়ুন : ছাত্র সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য রচনা সকল ক্লাসের

পয়েন্টসমুহ : বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা

১। ভূমিকা, ২। বৈষম্যের প্রেক্ষাপট, ৩। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পটভূমি ৪। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিকাশ, ৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান, ৬। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা, ৭। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রূপরেখা, ৮। শিক্ষার্থীদের নয় দফা ও এক দফা, ৯।বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলাফল, ১০। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রভাব, ১১। উপসংহার।

“বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন” ২০২৪

প্রবন্ধ রচনা


ভূমিকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হলো বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের একটি সংগঠন, যা ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট তৎকালীন ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনে নেতৃত্ব প্রদান করে। মূলত কোটা সংস্কার আন্দলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলনই হলো এর সূতিকাগার।

বৈষম্যের প্রেক্ষাপট

১৯৭২ সালে এক নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি, প্রতিরক্ষা, আধা-সরকারি ও জাতীয়করণকৃত প্রতিষ্ঠানে কোটাপদ্ধতি চালু করা হয়। এরপর বিভিন্ন সংযোজন- বিয়োজনের মধ্য দিয়ে শারীরিক প্রতিবন্ধী কোটাসহ নানা বিষয় যুক্ত করা হয়। এ অগ্রাধিকার কোটার মধ্যে ছিল ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, ১০ শতাংশ নারী, ১০ শতাংশ জেলা, ৫ শতাংশ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং ১ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা। অর্থাৎ মোট কোটা দাঁড়ায় ৫৬ শতাংশ। শুরু থেকেই মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছিল, পরে এ কোটায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও তারপর নাতি-নাতনি যোগ করা হয়। সরকারি চাকরিতে নিয়োগের এ প্রক্রিয়া ছিল নিতান্তই অমানবিক ও বৈষম্যের শামিল। সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় এবং বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আন্দোলন শুরু করে।

আরো পড়ুন : অধ্যবসায় রচনা ২০ পয়েন্ট সহজ ভাষায়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পটভূমি 

প্রচলিত কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালে শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রার্থীরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে । আন্দোলনের একপর্যায়ে ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডের (১ম ও ২য় শ্রেণি) সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে তৎকালীন সরকার। পরবর্তীতে ২০২১ সালে একজন চাকরিপ্রার্থীর করা রিটের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের ৫ই জুন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ কোটা বাতিল সংক্রান্ত পরিপত্রটি অবৈধ ঘোষণা করে। আর তখন থেকেই এ আন্দোলন শুরু হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিকাশ

মূলত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হয় প্রথম দিকে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চললেও সরকারি দমন-পীড়নের কারণে পরবর্তীতে তা সহিংস রূপ ধারণ করে। তৎকালীন ফ্যাসিবাদী সরকার ছাত্রদের দাবি পূরণ না করে বরং এই আন্দোলন প্রতিহত করার চেষ্টা করে। প্রথম দিকে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের প্রতিহত করার জন্য পুলিশ ও সরকারপন্থি ছাত্র সংগঠনকে তাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়। ১৫ই জুলাই আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন দ্বারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উপর আক্রমণ করানো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে হয় । ১৬ই জুলাই আন্দোলনরত ছাত্রদের উপর আক্রমণের ফলে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন সমন্বয়ক আবু সাঈদ। আবু সাঈদের মৃত্যু আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। রাজু ভাস্কর্য, অপরাজেয় বাংলা, শাহবাগ, লাইব্রেরি চত্বরসহ সব হল ছিল আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র। আন্দোলনের মুখ্য সব সমন্বয়ক ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ আন্দোলন সমর্থন করে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো বন্ধ করে দিয়ে যখন ক্যাম্পাস ছাত্রশূন্য করা হয় তখন জেগে ওঠে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো দখল করে আন্দোলন চালিয়ে যায়। উত্তরা, মিরপুর-১০ সহ ঢাকার অনেক জায়গা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।

আরো পড়ুন : মানব কল্যাণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি রচনা ২০ পয়েন্ট

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রূপরেখা

বাংলাদেশের ইতিহাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন ছিল অভিনব। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে যারা ছিল তারা প্রযুক্তিবিদ্যায় পারদর্শী। তাই তাদের দমিয়ে রাখা ছিল অসম্ভব। ২০২৪ সালের ১লা জুলাই সংগঠনটি সৃষ্টির পরপরই আন্দোলনটি সফল করার জন্য ৮ই জুলাই ৬৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি ঘোষণা করা হয়। যার মধ্যে ২৩ জন ছিলেন সমন্বয়ক এবং ৪২ জন সহ-সমন্বয়ক। আন্দোলনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার পর ৩ আগস্ট সংগঠনটি দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ১৫৮ সদস্যের সমন্বয়ক দল গঠন করা হয়। যার মধ্যে ৪৯ জন ছিলেন সমন্বয়ক ও ১০৯ জন ছিলেন সহ-সমন্বয়ক। আন্দোলনকে সফল করার জন্য সংগঠনটি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বাংলা ব্লকেড, কমপ্লিট শাটডাউন, মার্চ ফর জাস্টিস, গ্রাফিতি, মার্চ টু ঢাকা প্রভৃতি।

শিক্ষার্থীদের নয় দফা ও এক দফা

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ২১শে জুলাই ৯ দফা দাবি পেশ করে। পাশাপাশি ২২শে জুলাই চার দফার দাবি জানিয়ে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম ছিল ইন্টারনেট চালু, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রত্যাহার । স্বৈরাচারী সরকার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের দাবি মানার পরিবর্তে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখার প্রাণপণ প্রচেষ্টা চালায়। তখন গণমানুষের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে আন্দোলনকারীরা সরকার পতনের এক দফা দাবি জানায়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলাফল

কোটার সংস্কার নিয়ে আন্দোলন শুরু হলেও স্বৈরাচারী আচরণের কারণে ওই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। ৫ই আগস্ট ২০২৪ ছাত্র- জনতার মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচির ফলে স্বৈরাচার সরকার ভীষণ চাপে পড়ে। ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলন ও বিপ্লবের ফলে শোষণের রাজত্ব কায়েম করা সরকারপ্রধান ৫ই আগস্ট রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে গোপনে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন । জয় হয় ছাত্র-জনতার। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রভাব

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। সরকার ছাত্রদের আন্দোলনের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে নিজের ক্ষমতা রক্ষার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্লাটফর্মের তথ্যানুযায়ী রক্তাক্ত এ বিপ্লবে ১ হাজার ৪২৩ জন মানুষ শহিদ হন এবং আহত হন ২২ হাজারেরও বেশি মানুষ। অনেকে অন্ধ হয়ে যায়। ফ্যাসিস্ট সরকারের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের জন্য অনেক মা হয় সন্তানহারা, অনেক সন্তান হয় পিতৃহারা।

উপসংহার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যা সমাধানে আপামর জনসাধারণকে আশার আলো দেখাচ্ছে। বিশেষ করে সকল শ্রেণি-পেশার বৈষম্য দূরীকরণে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় ভূমিকা এবং সংগ্রাম একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। জনগণের প্রত্যাশা, শোষণ-দুর্নীতি ও বঞ্চনার বিপরীতে একটি মানবিক ও মেধাবী জাতি গঠনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন দেশের উন্নয়নে আরও সাহসী ও অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

শেষ কথা : বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা

প্রিয় পাঠক, নিশ্চই আপনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন। রচনাটি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরিবর্তিত বাংলাদেশ শিরোনামের রচনা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। আশা রাখছি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রচনা class 10, ssc, hsc, pdf ও ২০ পয়েন্ট সম্বলিত রচনা যারা খুঁজছেন তাদের অভাব পূরণ হবে। রচনাটি ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে সেয়ার করুন আর কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফ্লোনেস্ট বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url